এক্সরে রশ্মি। এক্সরে রশ্মির ব্যবহার। ক্যাথোড রশ্মি। ক্যাথোড রশ্মির ব্যবহার । এক্স রশ্মি ও ক্যাথোড রশ্মির সাদৃশ্যতা এবং বৈসাদৃশ্যতা

এক্সরে রশ্মি কি? এক্সরে  রশ্মির ব্যবহার কি কি? ক্যাথোড রশ্মি কি? ক্যাথোড রশ্মির ব্যবহার কি কি? এক্স রশ্মি ও ক্যাথোড রশ্মির সাদৃশ্যতা এবং বৈসাদৃশ্যতা।


আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়গুলো হলো- এক্সরে রশ্মি কি? এক্সরে রশ্মির ব্যবহার? এক্সরে রশ্মির প্রকারভেদ। এক্সরে রশ্মির ধর্ম। ক্যাথোড রশ্মি কি? ক্যাথোড রশ্মির ধর্ম । ক্যাথোড রশ্মির ব্যবহার। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন। 

এক্সরে রশ্মি কি? What are x-rays?

এক্স রে রশ্মির অপর নাম হলো রন্জন রশ্মি। এক্সরে রশ্মি হলো অনেক ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ( ০.১ থেকে ১০ ন্যানোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্য পরিসর ) এবং  ৩x১০১৬ থেকে ৩x১০২০ হার্জ কম্পাংক বিশিষ্ট অতি উচ্চ ভেদন ক্ষমতা সম্পন্ন তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ।

এক্সরে রশ্মি কি?
চিত্রঃ এক্সরে রশ্মি

সাধারনত উচ্চ গতির ত্বরিত আধানযুক্ত কণার মন্দনের দ্বারা এক্সরে রশ্মি উৎপাদন করা হয়। এছাড়াও উত্তেজিত কোন পরমাণুর ভেতরে ইলেক্ট্রনের এক শক্তি স্তর থেকে অন্য শক্তি স্তরে স্থানান্তরের ফলেও বিছিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট রন্জন রশ্মি বা এক্সরে রশ্মি নির্গত হতে পারে। 
বিজ্ঞানী ভিলহেল্ম কনরাড রণ্টজেন একটি নলে নিম্নচাপে অবস্থিত গ্যাসের মধ্যে ক্যাথোড রশ্মির ক্রিয়া নিয়ে কাজ করার সময় আকস্মিকভাবে এক্সরে রশ্মি আবিষ্কার করেন। তার নামানুসারে এই রশ্মির অপর একটি নাম রাখা হয়ে রন্জন রশ্মি। বিজ্ঞানী রণ্টজেন এক্সরে রশ্মি আবিষ্কার করেন ১৮৯৫ সালে।  রণ্টজেন মানুষের হাতের হাড়ের একটি আলোকচিত্র ধারন করার মাধ্যমে মানুষের সাড়া জাগান। মানুষ তারপর থেকে এক্সরে রশ্মি সম্পর্কে জানতে শুরু করে।

রন্জন রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য অপেক্ষা অনেক কম। রন্জনরশ্মি অপেক্ষা কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট তরঙ্গকে গামা রশ্মি বলা হয়। রন্জন রশ্মি পরমাণু কেন্দ্রের বাইরে উৎপন্ন হয় এবং গামা রশ্মি পরমাণু কেন্দ্রের ভিতর উৎপন্ন হয়। 

তড়িৎ চুম্বকিয় বিকিরণের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যত ছোট হবে সেই তড়িৎ চুম্বকিয় বিকিরণের পদার্থ ভেদ করার ক্ষমতা তত বেশি। তাই রন্জন রশ্মির বা এক্সরে রশ্মির ভেদন ক্ষমতা অনেক বেশি। রন্জন বা এক্সরে রশ্মি রশ্মির উচ্চ ভেদন ক্ষমতা থাকার কারনে আলোকচত্রগ্রাহী পর্দা বা অন্যান্য ধরনের শনাক্ত করণে কাজে লিপিবদ্ধ করার কাজে ব্যবহার করা হয়। আধুনিক চিকিৎসা কাজে এবং তথ্য প্রযক্তি ক্ষেত্রে রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ব্যবহার করা হয়। আধুনিক চিকিৎসা কাজে রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ব্যপক ভাবে ব্যবহার করা হয়। হাড়ের ভাঙ্গন, দাতের গর্ত চিহ্নিত করণ, কর্কটরোগ( ক্যান্সার রোগ) দেহাভ্যান্তরে বহিরাগত বস্তু  ইত্যাদি শনাক্তকরণে, চিকিৎসা করতে রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ব্যবহার করা হয়।

এক্সরে রশ্মির ব্যবহার - Use of x-rays

  • সাধারন আলোক রশ্মি ও রন্জন রশ্মির মধ্যে পার্থক্য হলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্য। 
  • দৃশ্যমান আলোক রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৭x১০−৭ মিটার থেকে ৪x১০−৭ মিটার এর মধ্যে। কিন্তু এক্সরে রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১০−৮ মিটার থেকে ১০−১১ মিটারের মধ্যে। 
  • দৃশ্যমান আলোক রশ্মি বিভিন্ন রঙ্গে বিভক্ত। কিন্তু এক্সরে রশ্মি দৃশ্যমান নয়।
  • সাধারন আলোক রশ্মির ভেদন ক্ষমতা নেই কিন্তু এক্সরে রশ্মি ভেদন ক্ষমতা অনেক বেশি। 
  • এক্সরে রশ্মি বায়বীয় মাধ্যমে আয়নিত অবস্থা সৃষ্টি করে। 

এক্সরে রশ্মির প্রকারভেদ - Types of x-rays

  • কঠিন রন্জন রশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ( Hard X-ray)
  • কোমল রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ( Soft X-ray)
 

কঠিন রন্জন রশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ( Hard X-ray)

রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি উচ্চ বিভব পার্থক্য প্রয়োগ করে উৎপন্ন করা হয়। অর্থাৎ যে রন্জনরশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত কম এবং ভেদন ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে বেশি তাই কোমল রন্জনরশ্মি। 

কোমল রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ( Soft X-ray)

রন্জনরশ্মি বা এক্সরে রশ্মি নিম্ন বিভব পার্থক্য প্রয়োগ করে উৎপন্ন করা হয়। অর্থাৎ যে রন্জনরশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত বেশি এবং ভেদন ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কম তাই কোমল রন্জনরশ্মি। 

এক্সরে রশ্মির একক

এক্সরে রশ্মি বা রন্জনরশ্মির একক হলো রন্টজেন। এক রণ্টজেন এক্সরে রশ্মি বলতে সেই পরিমান বিকিরণকে বুঝায় যা স্বাভাবিক চাপে ও স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এক মিলিমিটার বায়ূতে এক স্থির বৈদুতিক আধানের সমান আধান উৎপন্ন করে। 

এক্সরে রশ্মির ধর্ম  - Characteristics of  x-rays

  • রন্জনরশ্মি অত্যধিক ভেদন ক্ষমতা সম্পন্ন ।
  • রন্জন রশ্মি সরল রেখায় গমন কর
  • রন্জনরশ্মি একটি তড়িৎচৌম্বকিয় তঙ্গ ।
  • রন্জনরশ্মি তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা বিচ্যুত হয় না ।
  • তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম কিন্তু কম্পাঙ্ক অনেক বেশি।
  • দৃশ্যমান আলোর মতই রন্জনরশ্মির প্রতিফলন, প্রতিসরণ , ব্যতিচার, অপবর্তন ও সমাবর্তন সৃষ্টি করে।
  • আলোকচিত্রগ্রাহি পাতের উপর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে থাকে।
  • রন্জনরশ্মির আলোক তড়িৎক্রিয়া আছে।
  • এক্সরে রশ্মি আলোর বেগে অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে প্রায় তিন লক্ষ কিলোমিটার বেগে গমন করে।
  • রন্জনরশ্মি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে।
  • রন্জনরশ্মি জীবন্ত কোষকে ধ্বংস করে।
  • এর তীব্রতা ব্যস্তানুপাতিক সূত্র মেনে চলে।
  • রন্জন রশ্মি অদৃশ্য।
  • ইহা আধান নিরপেক্ষ।

এক্সরে রশ্মির ব্যবহার - Use of x-rays

চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক্সরে রশ্মির ব্যবহার - Medical use of X-rays

স্থানচ্যুত হাড়, হাড়ের ফাঁটল, হাড়ের ভেঙ্গে যাওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে এক্সরে রশ্মির ব্যবহার করা হয়। 
দাাঁতের ক্যারিস ও ফুসফুসের ক্ষত ইত্যাদির অবস্থান নির্ণয় করতে এক্সরে রশ্মি ব্যবহ্নত হয়।
সিটি স্ক্যান হলো কম্পিউটার দ্বারা গূহিত এক ধরনের ত্রিমাত্রিক আলোক চিত্র। এক্ষেত্রে এক্সরে রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
ক্যান্সার চিকিৎসায় এক্সরে রশ্মি ব্যবহ্নত হয়। 
পরিপাক নালীর খাদ্য বস্তুর নির্গমন, খাদ্যবস্তু অনুসরণ ও আলসার চিকিৎসা করতে রন্জন রশ্মি বা এক্সরে রশ্মি ব্যবহার করা হয়। 

শিল্প ক্ষেত্রে এক্সরে রশ্মির ব্যবহার - Use of x-rays in industry

ধাতব ঢালাইয়ের সমস্যা নির্ধারণ করা ও ধাতব পাত্রের গর্ত বা দোষ ত্রুটি বের করার জন্য এক্সরে রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
রন্জন রশ্মি দ্বারা কেলাস গঠন পরীক্ষা করা হয়।
টফি, লজেন্স, সিগারেট সহ সকল খাদ্য বস্তুর মান ঠিক আছে কিনা তা যাচাই করা।
বিভিন্ন খাদ্যের খাদ্যগুন নির্ধারণ করা।

গোয়েন্দা বিভাগে এক্সরে রশ্মির ব্যবহার - Use of x-rays in intelligence

কাঠের বক্সে বা চামড়া জাতীয় ব্যাগে বিষ্ফোরক উপাদান লুকিয়ে থাকলে তা বের করার জন্য এক্সরে রশ্মি বা রন্জন রশ্মি ব্যবহার করা হয়।

বিজ্ঞান গবেষণায় এক্স রশ্মির ব্যবহার - Use of x-rays in scientific research

পরমাণুর গঠন ও রাসায়নিক অন্যান্য বিষয়ক নানা পরীক্ষায় এক্স রশ্মি ব্যবহার করা হয়। তাছাড়াও এক্স রশ্মির সাহায্যে বিভিন্ন কেলাসের গঠন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়।
হীরার মত দামী পদার্থের সঠিাতা যাচাই করার জন্য এক্স রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
ঝিনুকের মুক্তা আছে কিনা তা যাচাই করার জন্য  এক্স রশ্মির ব্যবহার করা হয়।

ক্যাথোড রশ্মি কাকে বলে? What is cathode ray?

তড়িৎ ক্ষরণ নলে ০.০১ মিলিমিটার চাপ রেখে দুই তড়িৎদ্বারের মধ্যে দশ হাজার ভোল্ট বিভব পার্থক্য সৃষ্টি করলে ক্যাথোড থেকে অ্যানোড এর দিকে এক ধরনের রশ্মি নির্গত হয়, যা তড়িৎ ক্ষরণ নলের দেওয়ালে আপতিত হয়ে প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। বিশেষ এই ধরনের রশ্মি কে ক্যাথোড রশ্মি বলা হয়। 
বিজ্ঞানী গোল্ডস্টাইন ক্যাথোড রশ্মির নামকরণ করেন। বিজ্ঞানী জে জে টমসন ক্যাথোড রশ্মি সম্পর্কে বলেন- “ ক্যাথোড রশ্মি হচ্ছে ইলেক্ট্রনের কণার প্রবাহ মাত্র। 

ক্যাথোড রশ্মি কাকে বলে?
চিত্র

নিম্ন পারদ স্থম্ভ চাপে ক্ষরণ নলের মধ্যে ক্যাথোড থেকে অ্যানোডের দিকে প্রচন্ড বেগে প্রবাহ মান ইলেক্ট্রন কণার স্রোতকে ক্যাথোড রশ্মি বলা হয়।

ক্যাথোড রশ্মির ধর্ম - Characteristics of cathode rays

  • ক্যাথোড রশ্মি আলোর মতই সরলরেখায় চলে অস্বচ্ছ বস্তুর ছায়া সৃষ্টি করে। 
  • ক্যাথোড রশ্মি নেগেটিভ চার্জ বহন করে। 
  • কঠিন পদার্থ ভেদ করতে বলে।
  • ক্যাথোড রশ্মি তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়। 
  • পজেটিভ চার্জ দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে বেঁকে যায়। 
  • ক্যাথোড রশ্মি কোন পদার্থের ওপর পড়লে তার ওপর প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। 
  • ফটোগ্রাফির প্লেটের ওপর ক্রিয়া করে তা নষ্ট করে দেয়।
  • ক্যাথোড রশ্মি গতিশক্তি আছে।
  • ইহার ভরবেগ রয়েছে।
  • এই রশ্মি চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা বিক্ষিপ্ত হয়।
  • ক্যাথোড রশ্মি গ্যাস ক্ষেত্র দ্বারা আয়নিত হয়।
  • তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হয়।
  • ইহা শক্তি বহন করে।
  • নেগেটিভ চার্জবাহী হওয়ায় ক্যাথোড রশ্মি পরস্পরকে বিকর্ষণ করে।

ক্যাথোড রশ্মির ব্যবহার - Use of cathode rays

  • ক্যাথোড রশ্মি টেলিভিশন পিকচার টিউবে ব্যবহার করা হয়।
  • এক্সরে রশ্মি উৎপাদনে ক্যাথোড রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
  • এই রশ্মি ওসিলোস্কোপ এ ব্যবহার করা হয়। 


ক্যাথোড রশ্মি ও এক্সরে রশ্মির মধ্যে বৈসাদৃশ্যতা ।

বিষয়

ক্যাথোড রশ্মি

এক্সরে রশ্মি

প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করা

ক্যাথোড রশ্মি কাঁচ, ক্যালসিয়াম টাংস্টেইন, জিংক সালফাইড ইত্যাদির ওপর প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করতে পারে।

এক্সরে রশ্মি জিংক সালফাইড, ক্যালসিয়াম টাংস্টেট, প্লাটিনোসায়ানাইট ইত্যাদির ওপর প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করতে পারে।

দৃশ্যতা

ক্যাথোড রশ্মি অদৃশ্য।

এক্সরে রশ্মিও অদৃশ্য।

আয়নিত করার সক্ষমতা

ক্যাথোড রশ্মি গ্যাসকে আয়নিত করতে পারে।

এক্সরে রশ্মিও গ্যাসকে আয়নিত করতে পারে।

চলা পথ

ক্যাথোড রশ্মি সরল পথে চলে।

সরল পথে চলে।

প্রতিত্রিয়া সৃষ্টি করা

ক্যাথোড রশ্মি ফটোগ্রাফির প্লেটের ওপর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।

এক্সরে রশ্মিও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

প্রতিফলন ও প্রতিসরণ

উপযুক্ত মাধ্যমে প্রতিসরণ ও প্রতিফলন ঘটাতে পে র‌্যে।

একইভাবে উপযুক্ত মাধ্যমে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ ঘটাতে পারে।









ক্যাথোড রশ্মি ও এক্সরে রশ্মির মধ্যে সাদৃশ্যতা ।

বিষয়

ক্যাথোড রশ্মি

এক্সরে রশ্মি

১। সংজ্ঞা

ক্যাথোড রশ্মি হলো ইলেক্ট্রন কণার স্রোত।

এক্সরে রশ্মি হলো ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট উচ্চ ভেদন ক্ষমতা সম্পন্ন তড়িৎচুম্বকীয় কণা।

২। সক্ষমতা

জীবন্ত কোষ ধ্বংস করার ক্ষমতা কম।

জীবন্ত কোষ ধ্বংস করার ক্ষমতা তুলনা মূলক ভাবে বেশি।

৩। গতিবেগ

ক্যাথোড রশ্মির গতিবেগ স্থির নয়।

এর গতিবেগ স্থির ।

৪। ভেদন ক্ষমতা

ক্যাথোড রশ্মির ভেদন ক্ষমতা বেশি নয়।

এক্সরে রশ্মির ভেদন ক্ষমতা অনেক বেশ।

৫। তড়িৎ এর পরিমান

এর প্রতিটি ইলেক্ট্রনের তড়িৎ এর পরিমান হলো  1.6×10¹⁹ কুলম্ব পরিমান।

এক্সরে রশ্মি তড়িৎ নিরপেক্ষ।

৬। প্রভাবিত হওয়া

ক্যাথোড রশ্মি তড়িৎ চুম্বক দ্বারা প্রভিাবিত হয়।

এক্সরে রশ্মি তড়িৎ চুম্বক দ্বারা প্রভাবিত হয় না্।

৭। উত্তপ্ত করতে পারার সক্ষমতা

ধাতব পাত্রের ওপর পড়লে ধাতব পাতকে উত্তপ্ত করতে পাবে।

ধাতব পাতকে উত্তপ্ত করতে পাবে না।

৮। ধর্ম

এটি মূলত পদার্থ কণা্। ইহার নির্দিষ্ট ভর আছে।

এক্সরে রশ্মি এর কোন ভর নেই।

৯। ভরবেগ

ক্যাথোড রশ্মির ভরবেগ আছে।

এর ভরবেগ নেই ।



Next Post Previous Post
1 Comments
  • Butterflies
    Butterflies 11 January 2023 at 19:05

    informative

Add Comment
comment url