পারমানবিক বর্জ্র কি?||পারমাণবিক বর্জ্য কি মহাশূন্যে ফেলা যায়?||পারমাণবিক বর্জ্যের ভয়াবহতা ও এর ব্যবস্থাপনা।

পারমাণবিক বর্জ্য কি মহাশূন্যে ফেলা যায় না?
পারমাণবিক বর্জ্যের ভয়াবহতা ও এর ব্যবস্থাপনা।
পারমানবিক বর্জ্র কি?

পারমানবিক বর্জ্র কি?

পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইউরেনিয়ামের ২৩৫ আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়। ব্যবহ্নত ইউরেনিয়াম রডগুলো একটানা পাচ থেকে সাত বছর ব্যবহার করা যায়। চার পাচ বছর ব্যবহার করার পর এসব ইউরেনিয়াম রডের কার্যক্ষমতা কমে যায়। তখন ইউরেনেয়াম রড গুলো পরিবর্তন করা প্রয়োজন হয়। অব্যবহ্নত ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয় রডগুলোকে পারমানবিক বর্জ্র বলা হয়। 
পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কাজে ব্যবহ্নত পরিত্যাক্ত তেজস্ক্রিয় অংশগুলোকে পারমানবিক বর্জ্র বলে। 
পারমানবিক বর্জ্রকে তেজস্ক্রিয় বর্জ্রও বলা হয়। 

পারমাণবিক বর্জ্যের ভয়াবহতা কি?

ইউরেনিয়াম একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ। স্বতঃস্পূর্তভাবে চারদিকে তেজস্ক্রিয়তা ছড়ায়। পারমানবিক পারমাণবিক পদার্থ হিসেবে সাধারণত ইউরেনিয়াম এর ২৩৫ আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়। পারমাণবিক বিক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদনের জন্য ইউরেনিয়ামকে ছয় থেকে সাতবছর পর্যন্ত ব্যবহার করে বর্জ্র হিসাবে পরিত্যাক্ত হিসাবে ঘোষনা করা হয়। কিন্তু এসব পরিত্যাক্ত ইউরেনিয়াম এর তেজস্ক্রিয়তা হাজার হাজার বছর পর্যন্ত অবিরত থাকে যা মানবদেহের জন্য ও পরিবেশের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। পারমানবিক বর্জ্র বা তেজস্ক্রিয়তা শুধু মানুষ নয় যেকোন উদ্ভিদ বা প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর। এধরনের তেজস্ক্রিয়তার কারনে খুব দ্রুত মানুষের ক্যান্সার সহ অন্যান্য রোগ হয়। পারমানবিক তেজস্ক্রিয়তার ক্ষতিকর দিকগুলো নিচে উল্লেখ করা হলঃ
  • জীবদেহের কোষের গঠনের মারাত্বক পরিবর্তন সাধিত হয়।
  • জীবের মিউটেশন সংঘঠিত হয়ে থাকে। 
  • বিকলাঙ্গতা দেখা দেয়।
  • মানসিক ভারসাম্যহীনতা তৈরি হতে পারে। 
  • তেজস্ক্রিয়তা উদ্ভিদ সহ অন্যান্য প্রানীদের জন্য্ও অত্যন্ত ভয়াবহ।
  • পরিবেশে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়লে জীব বৈচিত্রের মারাত্বক ব্যঘাত সংঘঠিত হয়। 
  • পরিবেশে ভয়াবহ বিপর্যয় সংঘঠিত হয়। 
  • খাদ্যশৃঙ্খল সহ অন্যান্য শৃঙ্খল এ ব্যঘাত তৈরি হয়।
সবকিছুর পরও তেজস্ক্রিয়তার কিছু ভাল দিক থাকলও এটি মানব জাতীর জন্য হুমকিস্বরুপ। 
পারমাণবিক বর্জ্যের ব্যবস্থাপনা

পারমাণবিক বর্জ্যের ব্যবস্থাপনা কি?

পৃথিবীতে  বিভিন্ন শক্তির উৎস রয়েছে। এগুলোর কিছু পরিবেশের জন্য মারাত্নক ক্ষতিকর , কিছু পরিবেশের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। কিছু অত্যন্ত ব্যয়বহুল আবার কিছু আছে যেগুলো তেমন ব্যয়বহুল নয়। আবার কিছু সহজলভ্য, কিছু দুস্পাপ্য। পারমাণবিক শক্তি হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব,কার্যকরী এবং সহজলভ্য শক্তির উৎস। পরিবেশগত দিক এবং উৎপাদন সহজলভ্যতার বিবেচনায় নিউক্লিয়ার শক্তি হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী। হাইড্রোপাওয়ার, জিওথার্মাল, সোলার ছাড়াও যে কোন শক্তির উৎস হতে নিউক্লিয়ার শক্তি হচ্ছে উত্তম শুধুমাত্র বায়ুশক্তি ব্যতীত। কিন্তু তার মানে এই নয় যে অপরিহার্যভাবে নিউক্লিয়ার শক্তি পৃথিবীর দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি পাবার সমাধান করা তেজস্ক্রিয় মৌলগুলো হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত এবং ক্ষতিকর পদার্থ। বিভিন্ন সময় আমরা নিউক্লিয়ার শক্তির মারাত্নক তেজস্ক্রিয়তা পর্যবেক্ষণ করেছি। পৃথিবীতে  দুইবার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছিল যা থেকে প্রচুর পরিমাণ তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গত হয়েছিল। এসব দূর্ঘটনায় একদিকে যেমন অনেক মানুষের প্রাণহানী ঘটেছে অন্য দিকে সম্পদের অপচয় অনেকগুনে।  

1986 সাল চেরনোবিল, ইউক্রেইন 2011 সাল ফুকুশিমা, জাপান চেরনোবিল দুর্ঘটনা 31 জন মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রায় 4 হাজার মানুষ যারা তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শে এসেছিল তারা কিছুদিনের মধ্যে ক্যান্সারে মৃত্যু বরণ করেন ফুকুশিমায় মৃত্যুর সংখ্যা 2 এবং ক্যান্সারের 130 জন মৃত্যুবরণ করেন।এর সাথে সাথে বলে রাখি এই দুইটি স্থান এখনো মারাত্মকভাবে তেজস্ক্রিয় এবং মানুষের বসবাসের অযোগ্য। প্রায় 1 লক্ষ মানুষ তাদের বাসস্থান হারিয়েছিলেন। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে চেরনোবিলের ক্ষতি প্রায় 250 বিলিয়ন ইউএস ডলার যা ইউক্রেনের মোট জিডিপি থেকেওবেশি। অন্যদিকে জাপানের দুর্ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ 500 বিলিয়ন ইউএস ডলার যা তাদের মোট জিডিপির 10%। বর্তমান সময়ে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইউরেনিয়াম ব্যবহৃত হচ্ছে সেই হিসেবে পৃথিবীতে আগামী 230 বছরের জন্য ইউরেনিয়াম অবশিষ্ট আছে। অনেকেই বলেন কম পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে শক্তি উৎপাদন করার জন্য পারমাণবিক শক্তিই হচ্ছে একমাত্র সহজ এবং দ্রুততম সমাধান। পারমাণবিক শক্তির ক্ষেত্রে ইউরেনিয়ামের অপর্যাপ্ততা, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুর্ঘটনা এইগুলো বড় সমস্যা নয় পারমাণবিক শক্তির সবচেয়ে বড় সমস্যা এইগুলা পারমাণবিক বর্জ্য। পৃথিবীর সব পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রর শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া হচ্ছে নিউক্লিয়ার ফিশন। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যবহার করা ইউরেনিয়াম তিন থেকে পাঁচ বছর পর বিদ্যুৎ উৎপাদন করার জন্য পর্যাপ্ত তাপ শক্তি উৎপাদন করতে পারে না যার ফলে এদেরকে বিদ্যুৎ বিদ্যুৎকেন্দ্র হতে বের করে ফেলা হয় তখন এদেরকে বলা হয় পারমাণবিক বর্জ্য। পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হতে ইউরেনিয়াম সরিয়ে ফেলার পর হয়তো তারা খুব একটা উত্তপ্ত হবেনা কিন্তু অত্যন্ত ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গত করে যাবে। কতদিন তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গত করে যাবে এই প্রশ্নের উত্তর  হচ্ছে- লক্ষ লক্ষ বছর। তাহলে এখন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গত করা এই পারমাণবিক বর্জ্য আমরা কি করব? টেমপোরারিভাবে পারমানবিক বর্জ্রকে পানিযুক্ত কোন প্রকোষ্ট এর মধ্যে রাখা হয়। পানিকে ঠান্ডা রাখার জন্য কুলার প্রয়োজন। কুলার চালু রাখতে আবার বিদ্যুৎ দরকার হবে। কোন কারনে কুলার বন্ধ থাকলে পানি বাষ্প হবে যার ফলে পারমানবিক বর্জ্র রাখা প্রকোষ্ট বিষ্ফোরিত হবে। আর এমন ঘটনাই ঘটেছিল জাপানে। তাহলে পারমানবিক বর্জ্র রাখার সঠিক এবং স্থায়ী সমাধান কি? উত্তরটা সহজ এদেরকে এমন কোন স্থানে সারাজীবনের জন্য রাখা যেখানে এরা সবার থেকে আলাদা এবং নির্বিঘ্নে থাকবে। কিন্তু বিষয়টা এতটা সহজ নয়। বর্তমান পৃথিবীতে পারমাণবিক বর্জ্য দীর্ঘ সময় সুরক্ষিত ভাবে সংরক্ষন করার জন্য স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেই। পৃথিবীতে উৎপন্ন সকল পারমাণবিক বর্জ্য টেম্পোরারি ভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে। বেশিরভাগ পারমাণবিক বর্জ্য মূলত পানির চৌবাচ্চায় সংরক্ষণ করা হচ্ছে পারমাণবিক বর্জ্য হতে নির্গত তেজস্ক্রিয় রশ্মির বিপরীতে পানি ঢাল হিসেবে কাজ করে ফলে পারমাণবিক বর্জ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে সস্তা এবং সহজ ব্যবস্থা পানির চৌবাচ্চা। মানুষদ্বারা নিয়মিত এদের মেইনটেনেন্স করা না হলে সময়ের সাথে সাথে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে খুব সহজেই পরিবেশে রেডিয়েশন ছড়িয়ে দিতে পারবে। সুতরাং পারমাণবিক বর্জ্য সুদীর্ঘ সময় সংরক্ষণের জন্য একটি স্থায়ী ব্যবস্থা প্রয়োজন। অনেক দেশ ইতোমধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ফিনল্যান্ড এই কাজটি শুরু করেছে। 

ফিনল্যান্ড এমন একটি দেশ যেখানে কখনো ভূমিকম্প হয়নি এমনকি সুনামির সংস্পর্শেও আসেনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগের দিক থেকে সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থান বলা যেতে পারে এই ফিনল্যান্ডকে। ফিনল্যান্ডের বাল্টিক সাগরের উপকূলে পৃথিবীর প্রথম পারমাণবিক বর্জ্যের জন্য স্থায়ী সংরক্ষণ স্টোরেজ তৈরি হচ্ছে যা অবস্থিত মাটি থেকে 1500 ফুট গভীরে। তারা মাটি খননের কাজ শেষ করেছে এবং 2020 সাল থেকে পারমাণবিক বর্জ্য রাখতে শুরু করেছে।


 সেখানে খুবই দীর্ঘ টানেল খনন করা হয়েছে যাতে আছে অসংখ্য গর্ত, এই গর্তগুলোতে বর্জ্য রেখে মাটি দিয়ে ভরাট করে ফেলা হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে পারমাণবিক বর্জ্য লিক করে ভূগর্ভস্থ পানির সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি প্রায় শূন্যের কাছাকাছি।
এভাবে মাটি থেকে 1500 ফুট গভীরে গভীর গর্ত করে পারমানবিক বর্জ্র রেখে তা সিলগালা করে মাটি চাপা দেওয়া হবে। শুধু তাই নয় , এগুলো যেন ভবিষ্যতের কেউ না উন্নোচন করে সেজন্য জাতিসংঘের ৬টি ভাষায় অনুবাদ করা ভাষায় একটি সতর্কতামূলক মেসেজ লিখা থাকবে ।
মেসেজটিতে লেখা থাকবে , এই স্থান টি সম্মানজনক কোন স্থান নয়। এমনকি এই স্থনে মূল্যবান কিছু নেই । এই স্থানে যা আছে তা অনেক বিপদজনক । এগুলো আমাদের সময় যেমন বিপদজনক ছিল , এখকনও তেমন বিপদজনক আছে। এগুলো যেমন আছে তেমন ই রেখে দেওয়া হোক। 
এই পারমানবিক বর্জ্রগুলো কতটা অপ্রয়োজনীয়। এগুলো মারাত্নক ক্ষতিকারক ইত্যাদি। 

ইংরেজীতে মেসেজটির বাক্য গুলো নিম্নরুপঃ
এখন প্রশ্ন হলো, তাহলে এগুলোকে আমরা কী করব? উত্তরটা খুবই সহজ। পারমাণবিক বর্জ্যগুলোকে এমন জায়গায় রেখে দেওয়া যেখানে তারা আলাদা হয়ে থাকবে, তারা অন্য কোন পদার্থের কাছাকাছি আসবে না যাদের সহচর্যে এলে বিক্রিয়া সংঘটিত হয়। সেখানে পারমাণবিক বর্জ্যগুলো শত শত বছরের জন্য থাকবে। কিন্তু এটা বলা যত সহজ করা তত কঠিন। বাস্তবিকভাবে বিশ্বজুড়ে কোন নিউক্লিয়ার বর্জ্যকেই এভাবে দীর্ঘমেয়াদী সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না। স্বল্প সময়ের জন্য যেখানে বর্জ্য রাখা হয় সেখানে তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো থেকে যায়।

পারমাণবিক বর্জ্য কি মহাশূন্যে ফেলা যায় না? 

অনেকে পারমানবিক বর্জ্যকে মহাশূণ্যে ফেলার ব্যপারে মতামত প্রকাশ করেছেন। কিন্তু গবেষণা করে দেখা গেছে মহাশূণ্যে পারমানবিক বর্জ্য ফেলা মানব জাতির জন্য বড় একটি হুমকির কারন হতে পারে। মহাশূণ্যে পারমানবিক বর্জ্য স্থানান্তর করতে প্রচুর খরচ গুনতে হবে। তাছাড়া এই কাজটি অনেক ঝুকিপূর্ণ হবে। 
কোন ভাবে একবার পারমানবিক বর্জ্য পূথিবীর বায়ূমন্ডলে মিশে গেলে তা হবে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারন। যা মানব জাতী ধ্বংসের কারন হতে পারে। 

পারমানবিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু কথাঃ

  • গবেষণা চুল্লীর লাইসেন্স প্রদান এর ক্ষেত্রে তিন (৩) মেগা ওয়াট ট্রিগা মার্ক-২ নিশ্চিত করা।
  • আইন বা বিধি মোতাবেক গবেষণা চুল্লীর নিরাপত্তা বিধান নিশ্চত করা ও লাইসেন্স প্রদানের লক্ষ্যে পরিদর্শন বা পুনঃপরিদর্শন নিয়মিতকরণ করা।
  • তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের এবং নিউক্লীয় পদার্থ পরিবহন, ডিসপোজাল, সংরক্ষণ, এবং সংশ্লিষ্ট স্থাপনাসমূহের চালনা হতে ডিকমিশনিং পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ কর্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
  • আর্ন্তজাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে  নিরাপত্তা সংক্রান্ত ও নিউক্লীয় স্থাপনার পরিচালনা  বিষয়ে চুক্তি সম্পাদন।
  • মানব সম্পদ উন্নয়নের উদে্দশ্যে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে যোগাযোগ রক্ষা ও প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
  • জননিরাপত্তা ও মানব উন্নয়নের উদ্দেশ্যে গবেষণা চুল্লী হতে নির্গত বিকিরণের ক্ষতিকর দিক হতে জনসচেতনতা ও পরিবেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ।
  • পারমাণবিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত গূহিত পদক্ষেপসমুহঃ
  • যথাযথ আইন প্রয়োগ, নিয়ম নীতি প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা ।
  • লাইসেন্স সংক্রান্ত আবেদনপত্র যথাযত ভাবে মূল্যায়ন করা।
  • প্রাথমিক নিরাপত্তার জন্য বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনসহ আইন অনুযায়ী তথ্য উপাত্য বিশ্লেষন করা।
  • পরিবেশগত ভাল ও খারাপ প্রভাব মূল্যায়ন ও গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান।

পারমাণবিক নিরাপত্তা বিষয়ক দিক গুলো আলোচনাঃ

তেজস্ক্রিয় পদার্থসমুহের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা গার্ড ও আমদানি-রপ্তানির বিষয়গুলো নিয়ন্রণে রাখা ।
তেজস্ক্রিয় পদার্থ রাষ্ট্রীয় হিসাব নিকাশ ও নিয়ন্ত্রন  কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। 
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url